news

Jute

August 28, 2008 by rk

One of the major agricultural products here is jute, a fiber used in textiles and for making ropes and such. It is sort of similar to hemp, but jute is not a form of Cannabis and is thus much more palatable to the law enforcement types. Jute was Bangladesh’s main export during World War II, but exports decreased dramatically when jute was replaced by synthetic fibers such as nylon. My good friend wikipedia contributes the following:

Jute was once the economic engine of the country. Its share of the world export market peaked in the Second World War and the late 1940s at 80%[44] and even in the early 1970s accounted for 70% of its export earnings. However, polypropylene products began to substitute for jute products worldwide and the jute industry started to decline.

In recent years jute has come back into favor because it is a tough fiber, widely available, and bio-degradable. The price has increased over 100% and the Bangladeshi market is recovering. Below are a few shots of jute in the villages:

I may be wrong, but I’m pretty sure this is a jute field.

 

Jute out to dry. The soft, stringy part is the outside fibers of the plant, and is the part used for textiles etc. The sticks on the left are the inside of the plant.

More of the jute sticks (stalks?) out to dry. Pretty, no?  This must be why it’s called the “Golden Fiber” of Bangladesh. These can be woven together to make wall or floor mats, or I was also told they can be processed into a sort of lumber – I imagine it would be end up like particleboard.

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দীপু মনির বিদায়

0
অঅ-অ+
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় তাঁর মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায় নিয়েছেন। বিদায় উপলক্ষে মন্ত্রণালয়ের আনক্লজ সম্মেলন কক্ষে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।এতে পররাষ্ট্রসচিব মো. শহিদুল হকসহ মন্ত্রণালয়ের সর্বস্তরের কর্মকর্তারা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।জানা গেছে, অন্তর্বর্তী মন্ত্রিসভায় দিপু মনি থাকছেন না- এমন খবর নিশ্চিত হওয়ার পরই মন্ত্রণালয়ে তাঁর জন্য  বিদায়ী সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় মন্ত্রণালয়ে আসেন দীপু মনি। এরপর মন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শক্রমে দুপুর ১টায় শুরু হয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।

– See more at: http://www.kalerkantho.com/online/national/2013/11/21/23328#sthash.xomN8vKY.dpuf

শুধু দুই-একটি বাস ভাঙলে চলবে না…

শেয়ার – মন্তব্য (১০) – প্রিন্ট
অঅ-অ+

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে গতকাল বুধবার ছাত্রদলের এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘বিএনপির অনেক নেতা কারাগারে। ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার। এ অবস্থায় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ঘরে বসে থাকতে পারে না। শুধু কেক কেটে কিংবা স্তুতি-বন্দনা করে তারেক সাহেবের জন্মদিন পালন করলে চলবে না। রাস্তায় শুধু দু-একটি বাস ভাঙলে, গাড়ি ভাঙলে চলবে না, হাজারে হাজারে রাস্তায় নেমে আসতে হবে। বিক্ষোভে ফেটে পড়তে হবে।’ জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে এ বক্তব্য দেওয়ার আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখরুল ছাত্রদলের সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েলসহ নেতাদের নিয়ে ৪৯ পাউন্ড ওজনের কেক কাটেন।

ওই রকম নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে তারেক রহমানের ৪৯তম জন্মদিন পালন করেছে বিএনপি। গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে কেক কেটে জন্মদিনের কর্মসূচি শুরু করেন বিএনপিপ্রধান ও তারেক রহমানের মা খালেদা জিয়া। পরে গতকাল দলের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে কেক কাটা, ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প, মিলাদ, দোয়া মাহফিল, গরিব ও দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণের কর্মসূচি পালন করা হয়।

গতকাল সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ছাত্রদলের আয়োজনে কেক কাটার পর আলোচনায় মির্জা ফখরুল ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের হাজারে হাজারে রাস্তায় নেমে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এখন আমরা যুদ্ধের মাঝামাঝি অবস্থান করছি। এই যুদ্ধে আমরা জয়ী হতে না পারলে গণতন্ত্র ধ্বংসের মুখে পড়বে।’ তিনি বলেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে নেমে আন্দোলনে জয়ী হলে সেটাই তারেক রহমানের জন্মদিনের সবচেয়ে বড় উপহার হবে।

ফখরুল এও বলেন, ‘আমরা সংঘাত ও হানাহানি চাই না। নির্দলীয় সরকারের অধীনে সব দলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই। কিন্তু সরকার ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য সংবিধানের দোহাই দিয়ে এখন পাতানো নির্বাচনের পথে হাঁটছে। গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়ে ঢাকায় সমাবেশ-মিছিল করার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।’ তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় অর্থ খরচ করে হেলিকপ্টারে চড়ে নৌকার পক্ষে ভোট চাইছেন। অন্যদিকে বিরোধী দলের ওপর দমন-নির্যাতন চলছে।’

সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি বজলুল করীম চৌধুরী আবেদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বিএনপির সহস্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশাররফ হোসেন বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ওবায়েদুল হক নাসির।

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম আজাদসহ নেতাদের নিয়ে আরেকটি কেক কাটেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লা বুলু ও যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাসুকুর রহমান।

এ সময় মির্জা আব্বাস বলেন, ভারত চায় শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকুক। কেননা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশকে তাদের অধিভুক্ত রাজ্যে পরিণত করতে পারবে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ ‘লাফালাফি’ করছেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের কাছ থেকে ভারতের এখনো অনেক কিছু নেওয়ার আছে। তাই ভারত আওয়ামী লীগকেই ক্ষমতায় আবারও আনতে চায়।

দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মানবাধিকার ফোরাম আয়োজিত ‘তারেক রহমান ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক নাগরিক সমাবেশে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, বিএনপিকে ছাড়া নির্বাচন হলে সেটা হবে প্রহসনমূলক নির্বাচন। জনগণ কোনো অবস্থাতেই সেই নির্বাচনে অংশ নেবে না। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. রেজাউল করিম শিকদারের সভাপতিত্বে এ সময় অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য দেন বিএনপি নেতা শিরিন সুলতানা, আবু নাসের মো. রহমাতুল্লাহ প্রমুখ।

এ ছাড়া দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থা জাসাসের সভাপতি এম এ মালেক, সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন ও উপদেষ্টা গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে নিয়ে কেক কাটেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

২০ দিন পর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফখরুল

তারেকের জন্মদিন উপলক্ষে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) উদ্যোগে গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। এ ক্যাম্পের উদ্বোধন করতে সকাল ১০টায় মির্জা ফখরুল ২০ দিন পর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসেন। তিনি তৃতীয় তলায় তাঁর কক্ষে প্রবেশ করেন এবং অন্য কক্ষে যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সঙ্গেও কিছুক্ষণ কথা বলেন।

সর্বশেষ গত ৩১ অক্টোবর নয়াপল্টনের কার্যালয়ে অফিস করেন ফখরুল। এর পর থেকে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বিএনপি কার্যালয় ঘিরে রাখলে তিনি আর ওদিকে যাননি। ৮ নভেম্বর তিনি গুলশানে সংবাদ সম্মেলন করে তৃতীয় দফায় তিন দিনের হরতাল ঘোষণা করলে ওই রাতেই বিএনপির শীর্ষস্থানীয় পাঁচ নেতাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর কয়েক দিন ফখরুলকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। অবশ্য অজ্ঞাত স্থান থেকে তিনি টেলিফোনে একাধিকবার সংবাদকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।

মেডিক্যাল ক্যাম্প উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ডা. এ কে এম আজিজুল হক, অধ্যাপক ডা. আব্দুল মান্নান মিয়া, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন প্রমুখ।

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে স্বেচ্ছাসেবক দল গতকাল বাদ জোহর হাইকোর্ট মসজিদে মিলাদ, দোয়া মাহফিল এবং মাজারের সামনে গরিব ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করে।

– See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2013/11/21/23262#sthash.LGvAI3pr.dpuf

Leave a comment